মালিক-শ্রমিক সংগঠনগুলোর নেতাদের নিয়ে বৈঠকে বসেছেন সরকারের দুই মন্ত্রী।
Admin: আদালতের রায়ের প্রতিবাদে পরিবহন শ্রমিকদের
দেশব্যাপী ধর্মঘটের ফলে জনভোগান্তির অবসানে সমাধানের পথ খুঁজতে
মালিক-শ্রমিক সংগঠনগুলোর নেতাদের নিয়ে বৈঠকে বসেছেন সরকারের দুই মন্ত্রী।
বুধবার বেলা ১টার দিকে মতিঝিলে বিআরটিসি ভবনের ষষ্ঠ তলায় বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতি কার্যালয়ে এই বৈঠক শুরু হয়।
নৌ-পরিবহন মন্ত্রী শাহজাহান খান এবং পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় প্রতিমন্ত্রী মসিউর রহমান রাঙ্গা ছাড়াও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির মহাসচিব খন্দকার এনায়ত উল্লাহ উপস্থিত রয়েছেন বৈঠকে।
নৌমন্ত্রী শাজাহান খান দেশের শ্রমিক সংগঠনগুলোর শীর্ষ ফোরাম বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের
কার্যকরী সভাপতি। আর প্রতিমন্ত্রী রাঙ্গা বাস ও ট্রাকমালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন সমিতির সভাপতি।
এর আগে বেলা ১১টার দিকে সড়ক পরিবহন মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের তার দপ্তরে আইন মন্ত্রী আনিসুল হক, নৌমন্ত্রী শাজাহান খান, সমবায় প্রতিমন্ত্রী মসিউর রহমান রাঙ্গা ও পরিবহন মালিক সমিতির নেতা খন্দকার এনায়েত উল্লাহকে নিয়ে সংক্ষিপ্ত বৈঠক করেন।
বৈঠক শেষে সড়ক পরিবহন মন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন, “ধর্মঘটের ফলে জনদুর্ভোগ হচ্ছে, মানুষ কষ্ট পাচ্ছে। এ কারণেই এই বৈঠক। আমরা কথা বলেছি। তারা (পরিবহন মালিক সমিতি) আশ্বাস দিয়েছেন শ্রমিক নেতৃবৃন্দের সঙ্গে কথা বলে আজকের মধ্যেই একটি সমাধান খুঁজে বের করবেন।”
খন্দকার এনায়েত উল্লাহ তখন বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “আজ দুপুরে আমার কার্যালয়ে (মতিঝিলে) বসব। শ্রমিক সংগঠনের নেতারা আসবেন। আমরা সমাধানের চেষ্টা করব।”
সড়ক দুর্ঘটনায় হতাহতের ঘটনায় দুই চালকের সাজার রায়ের প্রতিবাদে মঙ্গলবার সকাল থেকে সারা দেশে পরিবহন শ্রমিকদের অনির্দিষ্টকালের এই ধর্মঘট শুরু হয়।
মঙ্গলবারের মত বুধবারও কোনো জেলা থেকে দূরপাল্লার কোনো যানবাহন ছাড়ছেন না চালকরা। রাজধানী ঢাকায় নগর পরিবহনের বাসও বন্ধ রাখা হয়েছে।
এই পরিস্থিতিতে চরম দুর্ভোগে পড়েছে সাধারণ মানুষ। ধর্মঘটের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাই কোর্টে একটি রিট আবেদনও হয়েছে।
বুধবার বাংলা দৈনিক প্রথম আলোর এক প্রতিবেদনে বলা হয়, “যাত্রীদের জিম্মি করে আদালতের রায় বদলানোর কৌশল নিয়েছে পরিবহন মালিক-শ্রমিক সংগঠনগুলো। এবার এই কৌশল বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত এল সরকারের একজন মন্ত্রীর সরকারি বাসভবনে বসে। আর এই সিদ্ধান্ত প্রক্রিয়ায় সরাসরি জড়িত একজন মন্ত্রী, একজন প্রতিমন্ত্রী এবং সরকার-সমর্থক পরিবহনমালিক-শ্রমিক সংগঠনের নেতারা।”
নৌমন্ত্রীর বাসায় ওই বৈঠকে প্রতিমন্ত্রী রাঙ্গাসহ প্রায় ৫০ জন মালিক ও শ্রমিক নেতা উপস্থিত ছিলেন বলে প্রথম আলোর তথ্য।
বুধবার সকালে সাংবাদিকরা নৌমন্ত্রী শাজাহান খানের কার্যালয়ে গেলে তিনি তাদের সঙ্গে কথা না বলে ওবায়দুল কাদেরের দপ্তরে চলে যান। পরে মসিউর রহমান রাঙ্গাও ওই বৈঠকে যোগ দেন।
ওই বৈঠক শেষে আইনমন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন, “এটা নিম্ন আদালতের রায়। এখানে আপিলের সুযোগ রয়েছে। সুতরাং শ্রমিক নেতৃবৃন্দ আদালতে যেতে পারেন। আমরা সেটাই বলেছি।”
বুধবার বেলা ১টার দিকে মতিঝিলে বিআরটিসি ভবনের ষষ্ঠ তলায় বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতি কার্যালয়ে এই বৈঠক শুরু হয়।
নৌ-পরিবহন মন্ত্রী শাহজাহান খান এবং পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় প্রতিমন্ত্রী মসিউর রহমান রাঙ্গা ছাড়াও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির মহাসচিব খন্দকার এনায়ত উল্লাহ উপস্থিত রয়েছেন বৈঠকে।
নৌমন্ত্রী শাজাহান খান দেশের শ্রমিক সংগঠনগুলোর শীর্ষ ফোরাম বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের
কার্যকরী সভাপতি। আর প্রতিমন্ত্রী রাঙ্গা বাস ও ট্রাকমালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন সমিতির সভাপতি।
এর আগে বেলা ১১টার দিকে সড়ক পরিবহন মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের তার দপ্তরে আইন মন্ত্রী আনিসুল হক, নৌমন্ত্রী শাজাহান খান, সমবায় প্রতিমন্ত্রী মসিউর রহমান রাঙ্গা ও পরিবহন মালিক সমিতির নেতা খন্দকার এনায়েত উল্লাহকে নিয়ে সংক্ষিপ্ত বৈঠক করেন।
বৈঠক শেষে সড়ক পরিবহন মন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন, “ধর্মঘটের ফলে জনদুর্ভোগ হচ্ছে, মানুষ কষ্ট পাচ্ছে। এ কারণেই এই বৈঠক। আমরা কথা বলেছি। তারা (পরিবহন মালিক সমিতি) আশ্বাস দিয়েছেন শ্রমিক নেতৃবৃন্দের সঙ্গে কথা বলে আজকের মধ্যেই একটি সমাধান খুঁজে বের করবেন।”
খন্দকার এনায়েত উল্লাহ তখন বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “আজ দুপুরে আমার কার্যালয়ে (মতিঝিলে) বসব। শ্রমিক সংগঠনের নেতারা আসবেন। আমরা সমাধানের চেষ্টা করব।”
সড়ক দুর্ঘটনায় হতাহতের ঘটনায় দুই চালকের সাজার রায়ের প্রতিবাদে মঙ্গলবার সকাল থেকে সারা দেশে পরিবহন শ্রমিকদের অনির্দিষ্টকালের এই ধর্মঘট শুরু হয়।
মঙ্গলবারের মত বুধবারও কোনো জেলা থেকে দূরপাল্লার কোনো যানবাহন ছাড়ছেন না চালকরা। রাজধানী ঢাকায় নগর পরিবহনের বাসও বন্ধ রাখা হয়েছে।
এই পরিস্থিতিতে চরম দুর্ভোগে পড়েছে সাধারণ মানুষ। ধর্মঘটের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাই কোর্টে একটি রিট আবেদনও হয়েছে।
বুধবার বাংলা দৈনিক প্রথম আলোর এক প্রতিবেদনে বলা হয়, “যাত্রীদের জিম্মি করে আদালতের রায় বদলানোর কৌশল নিয়েছে পরিবহন মালিক-শ্রমিক সংগঠনগুলো। এবার এই কৌশল বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত এল সরকারের একজন মন্ত্রীর সরকারি বাসভবনে বসে। আর এই সিদ্ধান্ত প্রক্রিয়ায় সরাসরি জড়িত একজন মন্ত্রী, একজন প্রতিমন্ত্রী এবং সরকার-সমর্থক পরিবহনমালিক-শ্রমিক সংগঠনের নেতারা।”
নৌমন্ত্রীর বাসায় ওই বৈঠকে প্রতিমন্ত্রী রাঙ্গাসহ প্রায় ৫০ জন মালিক ও শ্রমিক নেতা উপস্থিত ছিলেন বলে প্রথম আলোর তথ্য।
বুধবার সকালে সাংবাদিকরা নৌমন্ত্রী শাজাহান খানের কার্যালয়ে গেলে তিনি তাদের সঙ্গে কথা না বলে ওবায়দুল কাদেরের দপ্তরে চলে যান। পরে মসিউর রহমান রাঙ্গাও ওই বৈঠকে যোগ দেন।
ওই বৈঠক শেষে আইনমন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন, “এটা নিম্ন আদালতের রায়। এখানে আপিলের সুযোগ রয়েছে। সুতরাং শ্রমিক নেতৃবৃন্দ আদালতে যেতে পারেন। আমরা সেটাই বলেছি।”
No comments
https://web.facebook.com/Newprojapotibd/